শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪
Saturday, 20 April, 2024

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মহাসড়কের ইতিকথা

ড. নজরুল ইসলাম
  14 Jan 2023, 18:38

বর্তমান যুগে আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক (Interstate Super-highway) সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে জালের মত ছড়িয়ে আছে। ঘর থেকে বের হয়ে দূরে কোথাও যেতে হলে মহাসড়কের উপর দিতে যেতে হয়। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে যেতে আমরা মহাসড়ক ব্যবহার করি। এমনকি আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে যেতে বা কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে প্রায় সময়ই আমরা মহাসড়ক ব্যবহার করি। মহাসড়ক আমাদের
দৈনন্দিন জীবনকে খুব সহজ করে দিয়েছে। খুব সহজে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাওয়া আসা সম্ভব হচ্ছে এই সুন্দর ও পরিকল্পিত মহাসড়ক ব্যবস্থার কল্যাণে।

যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ৪৮ হাজার ৭৫৬ মাইল আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক রয়েছে। ১৯৫৬ সালে প্রস্তাবিত আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক নির্মাণে ৩৫ বছর লেগেছে। এই মহাসড়কগুলো মূলতঃ উত্তর-দক্ষিণ ও পূর্ব-পশ্চিম দিকে দেশটিকে অতিক্রম করেছে। সবচেয়ে দীর্ঘ পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়ক - আই-৭০, যা বোস্টন থেকে সিয়াটল গিয়েছে এবং এর দৈর্ঘ্য তিন হাজার ১০০ মাইল, আর উত্তর-দক্ষিণ দিকে সবচেয়ে দীর্ঘ মহাসড়ক - আই-৯৫ যার দৈর্ঘ্য এক হাজার ৯২৭ মাইল।  যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান মহাসড়কের দৈর্ঘ্য দিয়ে সমগ্র পৃথিবীকে বিষুবরেখা বরাবর দু'বার মোড়ানো যাবে। ২০২২ সালের ডলারের হিসাবে সব মহাসড়ক শেষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৬৮০ বিলিয়ন ডলার। এক হিসাবে দেখা যায়, এই মহাসড়ক তৈরি করতে ১.৫ বিলিয়ন টন  কংক্রিট, ৩৫ মিলিয়ন টন এসফাল্ট এবং ৪৮ মিলিয়ন টন সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে।

অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের আন্ত:রাজ্য মহাসড়ককে মানব শরীরের ধমনীর সাথে তুলনা করে থাকে। মানব দেহের ধমনী ছাড়া যেমন মানুষ কল্পনা করা যায় না; ঠিক তেমনি আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রকে কল্পনা করা যায় না। তবে আমরা কি কখনও ভেবেছি, মহাসড়ক তৈরির পরিকল্পনা কখন শুরু হয়েছিল; কে প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিল; কত সিমেন্ট, রড, পাথর আর অর্থ লেগেছিল?

১৮৯৬ সালে হেনরী ফোর্ড প্রথম যন্ত্রচালিত গাড়ি (automobile) তৈরি করলেও ১৯০৮ সালে ব্যাপকভাবে বিক্রয়ের জন্য - মডেল-টি (Model T) গাড়ি উৎপাদন শুরু হয়। হেনরী ফোর্ড উদ্ভাবিত এই মডেল-টি তুলনামূলকভাবে সস্তা, টেকসই এবং সহজে চালানোর মত করে তৈরি, যাতে যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ কিনতে এবং চালাতে পারে।

একটু পিছনে তাকালে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম আন্তঃরাজ্য সড়ক তৈরি করা হয়েছিল ১৮১১ সালে। ঐ সময় যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার ৬২০ মাইল কুম্বারল্যান্ড (মেরিল্যান্ড) থেকে ভ্যানডালিয়া (তখনকার ইলিনয় রাষ্ট্রের রাজধানী) সড়ক তৈরি করে। তখনও হেনরী ফোর্ডের জন্ম হয়নি এবং যন্ত্র চালিত যানবাহন চালানোর কথা অন্য কেউ ভেবেছে বলে কোন প্রমাণ নেই। পশু চালিত গাড়িই প্রধানত এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করত। ফলে এর নক্শা ও পরিকল্পনা বর্তমান যুগের গাড়ির জন্য প্রযোজ্য ছিলনা। বসতি স্থাপনকারীদের (Settlers) পূর্ব উপকূল থেকে পশ্চিমের দিকে পরিবহণ করার জন্যই এই আন্তঃসড়ক তৈরি করা হয়। তখনকার দিনে হাজার হাজার অভিবাসী ইউরোপ থেকে পূর্ব উপকূলে আসত এবং এদেরকে পশ্চিমের দিকে পরিবহণের জন্য এটাই ছিল অন্যতম করিডোর। এই সড়ক দিয়ে ইমিগ্র্যান্টদের পটোম্যাক নদী থেকে ওহাইও নদীতে নিয়ে যাওয়া হত এবং সেখান থেকে তারা অন্যান্য রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ত। এই সড়কই জাতীয় সড়ক হিসেবে পরিচিত। সড়কটি অনেকের কাছে কুম্বারল্যান্ড সড়ক হিসেবেও পরিচিত। পরবর্তীতে বিভিন্ন কারণে এবং প্রয়োজনীয় মেরামতের অভাবে সড়কটি অচল হয়ে পরে।

এরপর, ১৯১৩ সালে কিছু গাড়ি-প্রেমিক এবং কোম্পানি "লিংকন সড়ক সংস্থা"(Lincoln Highway Association) নামের একটি সংস্থা গঠন করে এবং গাড়ি চালানোর জন্য প্রথম আন্তঃরাজ্য সড়ক নির্মাণ শুরু করে। এই সড়কের নাম দেওয়া হয় “লিংকন সড়ক।” এই সড়কের দৈর্ঘ্য তিন হাজার ৩৮৯ মাইল যা নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ার থেকে সান ফ্রান্সিসকোর লিংকন পার্ক পর্যন্ত চলে গেছে। এই সড়ক ১৪টি রাজ্য, ১২৮টি কাউন্টি (County) এবং ৭০০টি শহর এবং গ্রামের মধ্য দিয়ে চলে গেছে। লিংকন সড়কের কিছু সমস্যা ছিল। সড়কটির এলাইনমেন্ট ঠিক করার সাথে রাজনীতি জড়িত ছিল। এই সড়ক কোন এলাকা দিয়ে যাবে বা কোন শহরের মধ্য দিয়ে যাবে সেটা ইঞ্জিনিয়ার বা সড়ক পরিকল্পনাবিদদের পরিবর্তে রাজনীতিবিদগণ নির্ধারণ করেছিল। ফলে এই এলাইনমেন্ট পরবর্তীতে আধুনিক পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কে পরিণত করা সম্ভব হয়নি।

এর কয়েক বছর পর প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের শাসনামলের (১৯৩৩-১৯৪৫) প্রথম দিকে সাধারণ জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের মধ্যে আন্তঃরাজ্য সড়ক তৈরির আগ্রহ দেখা দেয় এবং ১৯৩৮ সালে কংগ্রেস ফেডারেল সড়ক আইন (Federal-Aid Highway Act) পাশ করে। ঐ আইনে “ব্যুরো অব পাবলিক রোড” (বিপিআর) কে জাতীয় পর্যায়ে টোল রোড তৈরির ব্যপারে পরীক্ষা করতে বলা হয়। বিপিআর এই পরীক্ষা প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, টোল রোড চালু হলে পর্যাপ্ত ট্রাফিক থাকবে না। ফলে কমিটি ২৬ হাজার ৭০০ মাইল নন-টোল উত্তর-দক্ষিণ ও পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়ক তৈরির সুপারিশ করে। অতঃপর ১৯৪৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস আরও একটি বিল পাস করে যাতে ৪০ হাজার ৩৯১ মাইল মহাসড়ক তৈরির প্রস্তাব রাখা হয়। এই বিলে, রাজ্য সরকার এবং প্রতিরক্ষা বিভাগকে যৌথভাবে পরিকল্পনা করতে বলা হয়। তবে এই বিলে কোন অর্থ বরাদ্দ ছিল না।

যুক্তরাষ্ট্রের মহাসড়ক তৈরিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছিলেন প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার (১৯৫৩-১৯৬১)। তাকে আমেরিকার মহাসড়ক প্রেসিডেন্ট বলা হয়। ১৯৫৩ সালে আইজেনহাওয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেওয়ার পর থেকেই  মহাসড়ক তৈরির ব্যাপারে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি কংগ্রেসকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। ফলে ১৯৫৬ এর জুন মাসে প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার $২৫ বিলিয়ন “National System of Interstate and Defense Highway” বিলে স্বাক্ষর করেন। এই বিলে ৪১ হাজার ০১২ মাইল হাইওয়ে নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়। পরবর্তীতে এর দৈর্ঘ্য আরও বেড়ে ৪৮ হাজার ৭৫৬ মাইল করা হয়। তখন থেকে শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক তৈরির কাজ এবং শেষ হয় ১৯৯১ সালে।

এই বিলে মহাসড়কের মানদন্ড হিসেবে কমপক্ষে দুই লেন প্রতি দিকে; প্রতি লেন ১২ ফিট প্রস্থ্, ১০ ফিট বাহিরের এবং চার ফিট ভিতরের সোল্ডার এবং ডিজাইন স্পিড ৫০-৭০ মাইলের মধ্যে রাখার কথা বলা হয়। এই ৪৬ হাজার ৩৮০ মাইল মহাসড়ক নির্মাণে ৫৫ হাজার ব্রীজ ও ওভারপাস এবং ১০০টি টানেল তৈরি করতে হয়েছিল। মহাসড়ক নামকরণের ব্যাপারে কিছু আইন মেনে চলা হয়। উত্তর-দক্ষিণ রাস্তাকে বেজোড় নম্বর দেয়া হয় এবং পূর্ব-পশ্চিম রাস্তাকে জোড় নম্বর দেয়া হয়। উত্তর-দক্ষিণ রাস্তার নম্বর পশ্চিম থেকে শুরু হয় এবং পূর্ব-পশ্চিম রাস্তার নম্বর দক্ষিণ দিক থেকে শুরু হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় - আই-৫ (I-5) মহাসড়ক দেশের পশ্চিম তীর এবং আই-৯৫ (I-95) মহাসড়ক দেশের পূর্ব তীর দিয়ে উত্তর দক্ষিণে চলে গেছে।

আইজেনহাওয়ার প্রেসিডেন্ট হওয়ার অনেক আগেই মহাসড়কের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিলেন। তিনি মহাসড়ক তৈরিতে এত গুরুত্ব দেয়ার পিছনে অনেক কারণ আছে। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-

১৯১৯ সালে আইজেনহাওয়ার যখন সেনাবাহিনীর লেফটেনেন্ট কর্ণেল ছিলেন তখন তাকে মিলিটারী মটর কনভয় নিয়ে ওয়াসিংটন ডিসি থেকে সান ফ্রান্সিসকো যেতে হয়েছিল। এই কনভয় নিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিম তীরে যাওয়ার প্রধান কারণ ছিল দেশের রাস্তা এবং অবকাঠামো যুদ্ধকালীন সময়ের জন্য প্রস্তুত আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা। তাঁর দল প্রধানত লিংকন সড়ক অনুসরণ করেছিল, কিন্তু তবুও তাদের কাঁচা রাস্তা দিয়ে ভাঙ্গা/আধা ভাঙ্গা সেতু পার হয়ে যেতে প্রায় দুই মাস সময় লেগেছিল। তখন থেকেই আইজেনহাওয়ারের স্বপ্ন ছিল মহাসড়ক তৈরি করা।

আইজেনহাওয়ার ১৯৫৩ সালে ২০শে জানুয়ারী প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেয়ার কয়েকমাস পর ঐ বছরের ১২ই সেপ্টেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রথম হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ করে। তিনি রাশিয়া কর্তৃক হাইড্রোজেন/আনবিক বোমা আক্রমণের আশংকায় ছিলেন। আর এ ধরণের আক্রমনে ঘনবসতি এলাকা খালি করার উপায় হিসেবে মহাসড়কের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলেন।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় আইজেনহাওয়ার ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা এবং অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন। সেই সময়ে তিনি জার্মানীর সুন্দর মহাসড়ক দিয়ে দেশটির সেনাদের দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাতায়াত পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তিনি তখন থেকেই আমেরিকার সড়ক পরিবহনের উন্নয়নের কথা ভেবেছিলেন যাতে যুদ্ধের সময়ে দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া যায়।

মহাসড়ক তৈরির কয়েক দশক পরের মূল্যায়ণে দেখা যায় - যদিও মহাসড়ক তৈরির প্রধান কারণ ছিল প্রতিরক্ষা, তথাপি এর অনেক উপকারিতা সাধারণ জনগণের দৈনন্দিন জীবনের উপর প্রভাব পড়েছে। এই আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক না থাকলে আমেরিকান জীবন হয়ত অন্য রকম হত। জনজীবন এত সমৃদ্ধ ও আরামদায়ক হতনা, শহরগুলো বেশী ঘনবসতিপূর্ণ এবং বসবাস কষ্টকর হত, মালামাল পরিবহণ খরচসাপেক্ষ হত, জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধি পেত, বর্তমান সময়ে অবকাশ যাপনে সহজেই দূর-দূরান্তে যাওয়া যেত না।

এক গবেষণায় দেখা গেছে, মহাসড়ক কমপক্ষে এক লাখ ৮৭ হাজার মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে, ১২ মিলিয়ন কম দূর্ঘটনা ঘটেছে এবং প্রতি এক ডলার খরচের জন্য ছয় ডলার অর্থনৈতিক উৎপাদন হয়েছে।
এক কথায়, গত চল্লিশ বছরে আন্তঃমহাসড়ক যুক্তরাষ্ট্রকে অভূতপূর্ব সমৃদ্ধি এনে দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে পৃথিবীর পরাশক্তি হিসাবে টিকে থাকতে সাহায্য করেছে।

মহাসড়কের অনেক খারাপ দিকও আছে! যদিও ভাল দিকের তুলনায় খারাপ দিক কম। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আন্তঃরাজ্য মহাসড়ক দেড় মিলিয়ন একর জমি দখল করেছে। অনেক আমেরিকান ঘরছাড়া হয়েছে, বিশেষ করে গরীব ও সংখ্যালঘু এলাকায় বেশী ক্ষতি হয়েছে। মহাসড়ক তৈরির পর আমেরিকানরা যখন গাড়িতে বেশী যাতায়াত শুরু করল, তখন ট্রেনের যাত্রী কমে যায়। ফলে অনেক ট্রেন লাইন বন্ধ হয়ে যায়। শহরে বসবাসকারী অনেক মানুষ উপশহরে স্থানান্তরিত হয়; অনেক বড় শহর চারিদিকে ছড়িয়ে পরে আরও বড় হয়েছে। ফলে অনেক ছোট শহর বিলীন হয়ে গিয়েছে। 

 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের পরিবহন বিভাগে পরিবহন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত

 

Comments

  • Latest
  • Popular

মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রাজধানীর শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’

ইসরায়েলে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানাল ইরান

শিশু হাসপাতালে আগুন: স্বজনদের আতঙ্ক কাটেনি

সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন: অর্থমন্ত্রী মাহমুদ আলী

খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

৬ বিভাগে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

শনিবার কোথায় কখন গ্যাস থাকবে না, জানাল তিতাস

১০
ঢাকায় প্রথম মহিলাদের ঈদের জামাত
বাংলায় মুসলমান সমাজে নারীদের প্রতিকূলতার ইতিহাস অনস্বীকার্য। নারীদের শিক্ষা, চিকিৎসা, বিবাহ ও অন্যান্য ব্যাপারে ইসলামের
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস: / ভেজাল ও বিষাক্ত পদার্থ মিশ্রিত খাদ্যের কারণে এদেশের মানুষ মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখিন "প্রয়োজন জনসচেতনতা
আজ রবিবার  ৭ এপ্রিল, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪। আন্তজার্তিকভাবে এবং জাতীয় পর্যায়ে দেকশে দেশে অনুষ্ঠানের
মাহে রমজানের শেষ জুমা: জুমাতুল বিদা ও লাইলাতুলকদরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
আজ ১৪৪৫ হিজরি সনের রমজান মাসের তৃতীয় দশকের বিদায়কালীন শুক্রবার তথা শেষ জুমার দিন মুসলিম
স্বাধীনতার ঘোষক" প্রশ্নে আদালতের নির্দেশনা সত্ত্বেও কেন আইন করছে না সরকার?
জিয়াউর রহমানকে "স্বাধীনতার ঘোষক" বলা সংবিধানের লংঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সরকার চাইলে  এরকম বিকৃতিরোধে আইন
Error!: SQLSTATE[42S22]: Column not found: 1054 Unknown column 'parent_cat_type' in 'field list'