বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
Thursday, 21 November, 2024

গণমাধ্যমে মার্কিন জনগণের অনাস্থা কমছে

আমেরিকান জনগণ বহুদিন ধরেই গণমাধ্যমের পক্ষপাতিত্বের বিষয়টি উপলব্ধি করে আসছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্যালাপ ১৯৭২ সালে প্রথম আমেরিকানদের  জিজ্ঞাসা করেছিল "গণমাধ্যমের উপর আপনার কতটুকু আস্থা আর বিশ্বাস রয়েছে?" জরিপে অংশ নেয়া ৬৮ শতাংশ  ব্যক্তি উত্তর দিয়েছিলেন "অনেক আস্থা" বা "ন্যায্য পরিমাণ।" পরবর্তী দশকগুলোতে এই ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া হ্রাস পেয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ভোটে মাত্র ৩১ শতাংশ এই আস্থা অর্জনের কথা বলেছে। চলতি বছরের গ্যালাপ পোলের ফলাফলে প্রথমবারের মতো জনপ্রিয় গণমাধ্যমে আমেরিকানদের আস্থার বিষয়ে সম্মিলিত "অনেক আস্থা" এবং "ন্যায্য পরিমাণ আস্থার" চেয়ে বেশী নেতিবাচক উত্তর এসেছে - "খুব বেশি নয়" এবং "কিছুই নয়।" "খুব বেশি নয়" ৩৩ শতাংশ উত্তরদাতাদের দ্বারা নির্বাচিত হয়েছে। উত্তরদাতাদের ৩৬ শতাংশ "মোটেই নয়" বলে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে৷ গণমাধ্যমের প্রতি আমেরিকানদের আস্থা টয়লেটে, এবং তা সঙ্গত কারণেই। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত বিকল্প উৎসগুলি আমেরিকানদের পক্ষে সত্য জানতে সহজ করে তুলেছে এবং জনগণ বুঝতে পারে যে স্বাস্থ্য-যুদ্ধ-অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে  গণমাধ্যমগুলি ভুল তথ্য প্রদান করছে। আর এটি প্রায়শই দেখা যাচ্ছে সরকারের ক্ষমতা বাড়ানোর ইচ্ছা এবং বড় কোম্পানীগুলো তাদের মুনাফা বাড়ানোর অভিপ্রায়ে  ভুল তথ্য প্রদান করছে। গণমাধ্যমের জন্য রেকর্ড এই অবিশ্বাসে আশ্চর্যের কিছু নেই; কেননা এটা অর্জিত হয়েছে। আর এটাও আশ্চর্যের কিছু নেই যে, সরকার এবং বড় কোম্পানীগুলোর অভিপ্রায় হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিকল্প তথ্যের যোগাযোগে সেন্সর করা। মাইসেস ইনস্টিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত নিবন্ধটি সংক্ষেপিত।
গণমাধ্যমে মার্কিন জনগণের অনাস্থা কমছে
আমেরিকান জনগণ বহুদিন ধরেই গণমাধ্যমের পক্ষপাতিত্বের বিষয়টি উপলব্ধি করে আসছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্যালাপ ১৯৭২ সালে প্রথম আমেরিকানদের  জিজ্ঞাসা করেছিল "গণমাধ্যমের উপর আপনার কতটুকু আস্থা আর বিশ্বাস রয়েছে?" জরিপে অংশ নেয়া ৬৮ শতাংশ  ব্যক্তি উত্তর দিয়েছিলেন "অনেক আস্থা" বা "ন্যায্য পরিমাণ।"
দুর্নীতি রোধে স্বকীয়তা বাড়ছে
More News