বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
Thursday, 21 November, 2024
বিবিসির উত্তর আমেরিকা-বিষয়ক সম্পাদকের বিশ্লেষণ

যে কারণে দ্বিতীয়বার ট্রাম্পকে বেছে নিলেন মার্কিনিরা

ঢাকা ডিপ্লোমেট আর্ন্তজাতিক ডেস্ক:
  06 Nov 2024, 22:41
বিজয় উদযাপন করছেন ট্রাম্পের কিছু সমর্থক..................................................... ছবি : রয়টার্স

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইতিহাস গড়ে মার্কিন মসনদে ফিরছেন রিপাবলিকান দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ঠিক চার বছর আগে ট্রাম্পের বিদায়টা ছিল নাটকীয়। তবে সবকিছু ভুলে কোটি কোটি আমেরিকান ভোট দিয়ে দ্বিতীয় দফায় তাকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেছেন।

ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনী প্রচারণার পর্বও ছিল উত্তেজনায় ভরপুর। প্রচারণার সময় দুই দফায় ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা করা হয়। অপরদিকে নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস আগেই ডেমোক্রেট দলের প্রার্থী জো বাইডেন। ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়া অঙ্গরাজ্যগুলোতে আমেরিকানরা ট্রাম্পের পক্ষেই ভোট দিয়েছেন। ভোটারদের অনেকেই ট্রাম্পকে ভোট দেয়ার পেছনে অর্থনীতি ও অভিবাসনের মতো ইস্যুগুলোকে সামনে এনেছেন।

২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনের কাছে হারলেও নির্বাচনের ফল মেনে নিতে অস্বীকার করেছিলেন ট্রাম্প। নির্বাচনে হারার পরও প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকার জন্য তখন তিনি যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, সেসব কার্যক্রমের সমালোচনা এখনও মানুষের মুখে মুখে। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলের সহিংস হামলার দায়ে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাও চলমান। পাশাপাশি ব্যবসায়িক নথি জাল করার দায়ে গত বছর অভিযুক্ত হওয়ায় তিনি প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন; যাকে আদালত অপরাধী হিসেবে রায় দিয়েছেন।

অর্থনীতি নিয়ে ট্রাম্পের বক্তব্যে তোলপাড়
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির উত্তর আমেরিকা-বিষয়ক সম্পাদক সারাহ স্মিথ বলেন, ‘‘নির্বাচনী প্রচারণার সময় আমি যত মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের অধিকাংশই বলেছেন, তারা সুযোগ পেলে ট্রাম্পের ‘দুর্গন্ধযুক্ত কথাবার্তা’ বন্ধ করে দিতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তারা ট্রাম্পকে ভোট দেয়ার পক্ষপাতী।’’

কারণ হিসেবে তারা ট্রাম্পের একটি প্রশ্নের ওপর জোর দিচ্ছেন যেটি তিনি সব র‍্যালিতে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘‘আপনারা কি দুই বছর আগের তুলনায় এখন ভালো আছেন?’’ ট্রাম্পকে ভোট দেয়া বহু মানুষ বলেছেন, তারা মনে করেন ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন তারা বর্তমানের চেয়ে ভালো ছিলেন। অর্থনৈতিক মন্দা বা মূল্যস্ফীতির মতো অর্থনৈতিক সংকটের জন্য বাইডেন প্রশাসন দায়ী বলেও ভোটারদের একটা বড় অংশ মনে করেন।

বাইডেন প্রশাসনের অধীনে রেকর্ড মাত্রার অবৈধ অভিবাসন নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন ভোটারদের একটা বড় অংশ। ট্রাম্প বা তার সমর্থকদের মতো এই ভোটারদের অনেকেই সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের পক্ষপাতী।

এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগান ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সারাহ স্মিথ বলেছেন, আমেরিকাজুড়ে ডানপন্থী ও বামপন্থীদের মধ্যে আমি হতাশা দেখতে পেয়েছি একটি বিষয়কে ঘিরে; সেটি হলো, তারা মনে করেন ইউক্রেনে যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হচ্ছে তা যদি আমেরিকার ভেতরে খরচ করা হতো তাহলে তা আমেরিকার অর্থনীতিকে অনেক শক্তিশালী করা যেত।

এই বিষয়টি মাথায় রেখে অনেকেই কমালা হ্যারিসকে ভোট দিতে পারেননি। তিনি চার বছর জো বাইডেনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তারা মনে করেছেন, কমালা হ্যারিসকে ভোট দিলে ইউক্রেন-বিষয়ক নীতি অনেকটা এক রকমই থাকতো। তবে ট্রাম্প ক্ষমতায় এলেও মার্কিন নীতির কতটা পরিবর্তন হবে তা নিয়ে অনেকের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে।

২০১৬ সালে তিনি যখন প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, তখন রাজনৈতিকভাবে অনেকটা বহিরাগতই ছিলেন। শুরুতে একটা সময় পর্যন্ত তিনি অভিজ্ঞ রাজনৈতিক উপদেষ্টাদের পরামর্শ নিয়েছেন। তবে এই দফায় তিনি খুব একটা নিয়মমাফিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে চান বলে মনে হয় না। ওই উপদেষ্টাদের অনেকেই পরবর্তীতে ট্রাম্পকে ‘মিথ্যাবাদী’, ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘অনুপযুক্ত’ বলে মন্তব্যও করেছেন। তাদের মতে, এ দফায় ট্রাম্প যদি তার অনুগতদের পাশে রেখে শাসনকাজ পরিচালনা করেন, তাহলে খুব শিগগিরই তিনি তার চরমপন্থী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করবেন।

এবারের নির্বাচনে ভোটারদের সামনে আমেরিকার দু’টি দিক তুলে ধরা হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্প ভোটারদের বলেছিলেন, তাদের দেশ ক্রমাগত ধ্বংসের পথে যাচ্ছে এবং কেবল তিনিই দেশকে ‘আবারও মহান দেশে পরিণত’ করতে পারবেন। অন্যদিকে, কমালা হ্যারিস সতর্ক করে বলেছিলেন, যদি ট্রাম্প নির্বাচিত হন তাহলে আমেরিকার গণতন্ত্রই অস্তিত্বের সংকটে পড়বে।

ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মতো কর্তৃত্ববাদী নেতাদের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘তারা তাদের ক্ষেত্রের শীর্ষে রয়েছেন, আপনার ভালো লাগুক আর না লাগুক।’’ তিনি গণমাধ্যমে নিজেকে নিয়ে সমালোচনা বন্ধ করার বিষয়েও কথা বলেছেন। নির্বাচনের কয়েকদিন আগে তিনি এমন মন্তব্যও করেছেন যে, গণমাধ্যমের কর্মীরা মারা গেলেও তিনি খুব একটা ব্যথিত হবেন না।

তবে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মানুষ এখন বাস্তবিক জানতে পারবে, এতদিন প্রচারণার সময় তিনি যা যা বলেছেন, তার কতটুকু বলার জন্য বলা আর কতটুকু আসলেই তিনি বাস্তবায়ন করতে চান। প্রথম দফা প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগ পাননি। দ্বিতীয় দফায় তার প্রস্তাবিত অনেক পরিকল্পনাই বাস্তবে রূপ দিতে চাইবেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইতিহাস গড়ে মার্কিন মসনদে ফিরছেন রিপাবলিকান দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ঠিক চার বছর আগে ট্রাম্পের বিদায়টা ছিল নাটকীয়। তবে সবকিছু ভুলে কোটি কোটি আমেরিকান ভোট দিয়ে দ্বিতীয় দফায় তাকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেছেন।

ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনী প্রচারণার পর্বও ছিল উত্তেজনায় ভরপুর। প্রচারণার সময় দুই দফায় ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা করা হয়। অপরদিকে নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস আগেই ডেমোক্রেট দলের প্রার্থী জো বাইডেন। ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়া অঙ্গরাজ্যগুলোতে আমেরিকানরা ট্রাম্পের পক্ষেই ভোট দিয়েছেন। ভোটারদের অনেকেই ট্রাম্পকে ভোট দেয়ার পেছনে অর্থনীতি ও অভিবাসনের মতো ইস্যুগুলোকে সামনে এনেছেন।

২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনের কাছে হারলেও নির্বাচনের ফল মেনে নিতে অস্বীকার করেছিলেন ট্রাম্প। নির্বাচনে হারার পরও প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকার জন্য তখন তিনি যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, সেসব কার্যক্রমের সমালোচনা এখনও মানুষের মুখে মুখে। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলের সহিংস হামলার দায়ে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাও চলমান। পাশাপাশি ব্যবসায়িক নথি জাল করার দায়ে গত বছর অভিযুক্ত হওয়ায় তিনি প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন; যাকে আদালত অপরাধী হিসেবে রায় দিয়েছেন।

অর্থনীতি নিয়ে ট্রাম্পের বক্তব্যে তোলপাড়
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির উত্তর আমেরিকা-বিষয়ক সম্পাদক সারাহ স্মিথ বলেন, ‘‘নির্বাচনী প্রচারণার সময় আমি যত মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের অধিকাংশই বলেছেন, তারা সুযোগ পেলে ট্রাম্পের ‘দুর্গন্ধযুক্ত কথাবার্তা’ বন্ধ করে দিতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তারা ট্রাম্পকে ভোট দেয়ার পক্ষপাতী।’’

কারণ হিসেবে তারা ট্রাম্পের একটি প্রশ্নের ওপর জোর দিচ্ছেন যেটি তিনি সব র‍্যালিতে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘‘আপনারা কি দুই বছর আগের তুলনায় এখন ভালো আছেন?’’ ট্রাম্পকে ভোট দেয়া বহু মানুষ বলেছেন, তারা মনে করেন ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন তারা বর্তমানের চেয়ে ভালো ছিলেন। অর্থনৈতিক মন্দা বা মূল্যস্ফীতির মতো অর্থনৈতিক সংকটের জন্য বাইডেন প্রশাসন দায়ী বলেও ভোটারদের একটা বড় অংশ মনে করেন।

বাইডেন প্রশাসনের অধীনে রেকর্ড মাত্রার অবৈধ অভিবাসন নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন ভোটারদের একটা বড় অংশ। ট্রাম্প বা তার সমর্থকদের মতো এই ভোটারদের অনেকেই সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের পক্ষপাতী।

এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগান ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সারাহ স্মিথ বলেছেন, আমেরিকাজুড়ে ডানপন্থী ও বামপন্থীদের মধ্যে আমি হতাশা দেখতে পেয়েছি একটি বিষয়কে ঘিরে; সেটি হলো, তারা মনে করেন ইউক্রেনে যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হচ্ছে তা যদি আমেরিকার ভেতরে খরচ করা হতো তাহলে তা আমেরিকার অর্থনীতিকে অনেক শক্তিশালী করা যেত।

এই বিষয়টি মাথায় রেখে অনেকেই কমালা হ্যারিসকে ভোট দিতে পারেননি। তিনি চার বছর জো বাইডেনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তারা মনে করেছেন, কমালা হ্যারিসকে ভোট দিলে ইউক্রেন-বিষয়ক নীতি অনেকটা এক রকমই থাকতো। তবে ট্রাম্প ক্ষমতায় এলেও মার্কিন নীতির কতটা পরিবর্তন হবে তা নিয়ে অনেকের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে।

২০১৬ সালে তিনি যখন প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, তখন রাজনৈতিকভাবে অনেকটা বহিরাগতই ছিলেন। শুরুতে একটা সময় পর্যন্ত তিনি অভিজ্ঞ রাজনৈতিক উপদেষ্টাদের পরামর্শ নিয়েছেন। তবে এই দফায় তিনি খুব একটা নিয়মমাফিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে চান বলে মনে হয় না। ওই উপদেষ্টাদের অনেকেই পরবর্তীতে ট্রাম্পকে ‘মিথ্যাবাদী’, ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘অনুপযুক্ত’ বলে মন্তব্যও করেছেন। তাদের মতে, এ দফায় ট্রাম্প যদি তার অনুগতদের পাশে রেখে শাসনকাজ পরিচালনা করেন, তাহলে খুব শিগগিরই তিনি তার চরমপন্থী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করবেন।

এবারের নির্বাচনে ভোটারদের সামনে আমেরিকার দু’টি দিক তুলে ধরা হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্প ভোটারদের বলেছিলেন, তাদের দেশ ক্রমাগত ধ্বংসের পথে যাচ্ছে এবং কেবল তিনিই দেশকে ‘আবারও মহান দেশে পরিণত’ করতে পারবেন। অন্যদিকে, কমালা হ্যারিস সতর্ক করে বলেছিলেন, যদি ট্রাম্প নির্বাচিত হন তাহলে আমেরিকার গণতন্ত্রই অস্তিত্বের সংকটে পড়বে।

ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মতো কর্তৃত্ববাদী নেতাদের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘তারা তাদের ক্ষেত্রের শীর্ষে রয়েছেন, আপনার ভালো লাগুক আর না লাগুক।’’ তিনি গণমাধ্যমে নিজেকে নিয়ে সমালোচনা বন্ধ করার বিষয়েও কথা বলেছেন। নির্বাচনের কয়েকদিন আগে তিনি এমন মন্তব্যও করেছেন যে, গণমাধ্যমের কর্মীরা মারা গেলেও তিনি খুব একটা ব্যথিত হবেন না।

তবে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মানুষ এখন বাস্তবিক জানতে পারবে, এতদিন প্রচারণার সময় তিনি যা যা বলেছেন, তার কতটুকু বলার জন্য বলা আর কতটুকু আসলেই তিনি বাস্তবায়ন করতে চান। প্রথম দফা প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগ পাননি। দ্বিতীয় দফায় তার প্রস্তাবিত অনেক পরিকল্পনাই বাস্তবে রূপ দিতে চাইবেন তিনি।

Comments

  • Latest
  • Popular

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে শিল্পকলায় ভাস্কর্য কর্মশালা

সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন নাসির উদ্দীন

দায়িত্ব নিলেন নতুন আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার

আইসিসি র‌্যাংকিং থেকে বাদ পড়লেন সাকিব

সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

নতুন প্রজন্মের চিন্তাধারা বুঝতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

সেন্টমার্টিন যেতে লাগবে ট্রাভেল পাস

১০
ভারতে দুই রাজ্যের নির্বাচন, জনপ্রিয়তার পরীক্ষায় মোদি
রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় শিল্প কেন্দ্র মহারাষ্ট্র এবং খনিজ সমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ ঝাড়খণ্ডের লাখ লাখ
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলা
যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেন প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভূ–খণ্ডে হামলা করেছে।  মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর)
গাজায় ত্রাণবাহী শতাধিক ট্রাকে লুটপাট
গাজায় প্রবেশের পর ১০৯টি ট্রাকের একটি ত্রাণবহরে সহিংস লুটপাট হয়েছে। শনিবার এ ঘটনায় ৯৮টি ট্রাক
আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হরিনি আমারাসুরিয়া
দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার বামপন্থি প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হরিনি আমারাসুরিয়াকে আবারও
Error!: SQLSTATE[42S22]: Column not found: 1054 Unknown column 'parent_cat_type' in 'field list'