রোববার, ১১ মে, ২০২৫
Sunday, 11 May, 2025

সম্পর্ক এগিয়ে নিতে দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছা রয়েছে দুই দেশের-ভারতীয় হাইকমিশনার

  16 May 2017, 17:36

কূটনৈতিক প্রতিবেদক: ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিতে উভয়পক্ষের দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছা রয়েছে বলে মনে করেন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনার হষ বর্ধণ শ্রীংলা। তিনি আশা করেন, সমগ্র উপ-অঞ্চলে প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হওয়ার সম্ভাবনা বাংলাদেশের রয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকায় বাংলাদেশ হেরিটেজ ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘ বিয়ন্ড সামিট্রিজ’ শর্ষিক সেমিনারে এসব কথা বলেন।

ভারতে গত ৭-১০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় সফরের কার্যক্রম ও সিদ্ধান্তের পর্যালোচনা তুলে ধরতেই এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

ভারতের হাই কমিশনার জানান, নতুন ঋণরেখার আওতায় দুই দেশ যৌথভাবে বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প হাতে নেবে। ভারতের বাজারে বাংলাদেশকে পূর্ণ প্রবেশাধিকার দিতে আরো সীমান্ত হাট স্থাপন করার কথাও জানান হাই কমিশনার।
হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা আরও জানান, ভারত সরকারি ও বেসরকারি খাতে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রায় ৫০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা ভাবছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় স্বাক্ষর হওয়া প্রতিরক্ষা সমঝোতা স্মারক-এমওইউ-তে ৫০হাজার কোটি মার্কিন ডলারের প্রতিরক্ষা ঋণরেখার কথা উল্লেখ রয়েছে। হাই কমিশনার বলেন, সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে সহযোগিতার একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যার আওতায় বাংলাদেশ তার ইচ্ছামতো যন্ত্রপাতি পছন্দ করতে পারবে।

ভারতের হাই কমিশনার বলেন, ২০১৫ সালের জুনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের পর থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে নতুন সহযোগিতার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে এবং ২০১৫ সালে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে। এই বিষয়গুলির অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর ছিল একটি সুযোগ।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর দুই দেশের সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং দুই প্রধানমন্ত্রীর গৃহীত যৌথ বিবৃতি নিশ্চিত করেছে যে, ‘ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যেকার সম্পর্কগুলি ভ্রাতৃবন্ধনের ভিত্তি করে রচিত এবং সার্বভৌমত্ব, সমতা, বিশ্বাস ও সমঝোতার ভিত্তিতে একটি সার্বিক অংশিদারিত্বের প্রতিফলন যা কৌশলগত অংশিদারিত্বকে অনেকটাই ছাড়িয়ে গেছে।‘ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষ্য অনুযায়ী ‘আমাদের সম্পর্কে একটি সোনালি অধ্যায় সূচিত হয়েছে।’

হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা বলেন, স্থল ও সমুদ্রসীমা চুক্তিসমূহের সফল বাস্তবায়ন দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার পথ সুগম করেছে এবং পরস্পরের সহযোগিতা শক্তি সামর্থ্য বাড়ছে। বাকি অঞ্চলের অনুসরণেরজন্য একটি নমুনা সম্পর্ক নির্মাণে আমরা একটি দারুণ অবস্থানে আছি। শুধুমাত্র রাষ্ট্র ও প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যেই নয় ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক হচ্ছে দুটি দেশের জনগণের মধ্যে ‘বন্ধুত্বের’ সম্পর্ক।

তিনি উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই সম্পর্ককে উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে গেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য তাঁর ব্যক্তিগত গভীর শ্রদ্ধাবোধ রয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে দিল্লির প্রাণকেন্দ্রে একটি সড়কেরও নামকরণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর হিন্দি অনুবাদ উদ্বোধন করেন। উভয় দেশই বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে যৌথভাবে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিকল্পনা করছে যেটি ২০২০ সালে তাঁর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মুক্তিপাবে।

হাই কমিশনার বলেন, মুক্তিযুদ্ধে প্রাণদানকারী ভারতীয় সৈন্যদের পরিবার পরিজনদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মান জানানো ছিল একবিশেষ শুভেচ্ছার নিদর্শন যা ১২৫কোটি ভারতীয় জনগণের হৃদয় স্পর্শ করে। ভারত বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ভূমিকারও মূল্যায়ন করেছে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে দৃঢ় করেছে। তিনি বলেন, ভারতের  প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরসুরীদের জন্য অতিরিক্ত১০০০০ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান (বাংলাদেশী টাকায় যার মূল্যমান ৪৬ কোটি); প্রতিবছর ১০০ মুক্তিযোদ্ধাকেভারতীয় হাসপাতালগুলোতে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান; এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দীর্ঘ পাঁচ-বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা প্রদানের ঘোষণা দেন।

হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা বলেন, ভারত বাংলাদেশের একটি অঙ্গীকারাবদ্ধ উন্নয়ন অংশীদার এবং বাংলাদেশকে সহজ শর্তে আট শত কোটি মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের অঙ্গীকার করেছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরকালে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রদত্ত ৩শোকোটি মার্কিন ডলার ঋণরেখার অতিরিক্ত ৫শোকোটি মার্কিন ডলার সহজশর্তে প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এটি হচ্ছে ভারত প্রতিশ্রুত কোন একক দেশকে দেওয়া বৃহত্তম অংকের ঋণ যা প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে যথার্থ মূল্যায়ন এবং সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেয় ভারত।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার ভারত সফরে রেকর্ডসংখ্যক -৩৬টি- চুক্তি/সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে যা কোন একক সফরে  কোন দেশের সঙ্গে ভারতের স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকালে যে ২২টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, সেগুলোসহ  দুই বছরে ৬০টি দলিল স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা কোনও ছোট অর্জন নয়। এটি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিস্তৃতি ও গভীরতা এবং অপার সম্ভাবনার কথা বলে যা এখনও দুই দেশের সহযোগিতার মধ্যে রয়েছে। এই সহযোগিতা দুই দেশের সমাজকে বদলে দিতে পারে এবং উভয় দেশের জনগণের উন্নয়ন ঘটাতে পারে।

হাই কমিশনার বলেন, এই চুক্তিগুলোর অধিকাংশই নতুন চুক্তি এবং শুধুমাত্র বিদ্যমান চুক্তিগুলোর নবীকরণ নয়। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ১৩টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ভারতীয় সরকারি ও বেসরকারি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে, যেগুলি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, লজিস্টিকস, শিক্ষা ও চিকিৎসাখাতে নতুন করে ১ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ আনবে।

তিনি বলেন, মংলা, ভেড়ামারা এবং মিরসরাইতে নিমির্তব্য ভারতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক জোনগুলোও বাংলাদেশে ভারতীয় বিনিয়োগ সহজতর করবে। প্রধান প্রধান কিছু ফ্ল্যাগশীপ প্রকল্প যেমন ‘স্মার্ট সিটিজ’; ‘মেক উইথ ইন্ডিয়া’; ‘নামামি গঙ্গা প্রকল্প’ ইত্যাদিতে লব্ধ আমাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে চাইছে ভারত।

হাই কমিশনার বলেন, ভারতের সঙ্গে জ্বালানি দক্ষতা বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রামে ১০,০০০ উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন এলইডি বাল্ব লাগানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের  কাজ এখন চলছে।

নতুন ঋণরেখার আওতায় যৌথভাবে বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পও হাতে নেওয়া হবে বলে জানান হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা।  রাজশাহী, খুলনা ও সিলেটে নগর উন্নয়ন প্রকল্পে সহযোগিতা করার আগ্রহ জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ৩৬টি কম্যুনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করতে যাচ্ছে ভারত। তিনি বলেন,  শুধুমাত্র অবকাঠামো উন্নয়নে নয় বরং সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে অংশীদারিত্ব চায় ভারত। এটি জনগণের জন্য বাস্তবভিত্তিক কল্যাণ বয়ে আনবে।

হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা আশা করেন, সমগ্র উপ-অঞ্চলে প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হওয়ার সম্ভাবনা বাংলাদেশের রয়েছে। যোগাযোগ উভয় দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। এটি আমাদের নিজস্ব প্রতিবেশীত্বমূলক প্রথম নীতির অংশ এবং পাশাপাশি উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা ও প্রবৃদ্ধি উভয় দেশের উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি উল্লেখ করেন, দুই প্রধানমন্ত্রী রাধিকাপুর ও বিরলের মধ্যে চতুর্থ রেলওয়ে সংযোগ (আগের ছয়টি রেল সংযোগের মধ্যে) উদ্বোধন করেন। ২০১৮ সাল নাগাদ আরও তিনটি রেললাইন সংযোগের কাজ শেষ হবে। ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনকারী মৈত্রী এক্সপ্রেস এখন পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যাত্রী সেবা দিচ্ছে এবং এবছর আগস্ট মাস থেকে বেড়ে সপ্তাহে চারদিন চলাচল করবে। দুটি শহরের মধ্যে ভ্রমণের সময়সীমা ব্যাপকহারে কমিয়ে এটি নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানকরবে। খুলনা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলের জন্য একটি নতুন মৈত্রী এক্সপ্রেস চালু করার কাজ চলছে, ইতোমধ্যে এটির পরীক্ষামূলক চলাচল সম্পন্ন হয়েছে। যাত্রী চলাচল আরও সহজ করার জন্য কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা এবং ঢাকা-শিলং-গৌহাটি ছাড়াও খুলনা ও কলকাতার মধ্যে একটি নতুন বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে।

হাই কমিশনার বলেন, পণ্য ও জনগণের চলাচলের জন্য অভ্যন্তরীণ নৌপথের সম্ভাবনাকে অপেক্ষাকৃত কম কাজে লাগানো হয়েছে। তবে কলকাতা ও পানগাওঁয়ের মধ্যে পণ্য পরিবহন শুরু এবং কন্টেইনার সার্ভিস চালু করা গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি। এই সফরে যাত্রী ও ক্রুজ প্রটোকল বিষয়ে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকসমূহ এবং নাব্যতা সহযোগিতা অবশ্যই নৌ চলাচলে গতিবেগ আনবে।
বাণিজ্য সম্পর্কের ওপর তিনি বলেন, বাংলাদেশকে পূর্ণ বাজার প্রবেশাধিকার দিয়েছে ভারত। সীমান্ত হাটগুলি সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জীবিকার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসে পরিণত হয়েছে এবং এই সফরে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় আরও সীমান্ত হাট স্থাপন করা হবে। সীমান্ত অবকাঠামোর উন্নয়ন পণ্য ও মানুষের সহজ চলাচলের পূর্বশর্ত এবং গত এক বছরে বেনাপোল-পেট্রাপোল ও ডাউকিতে নতুন ইমিগ্রেশন চেক পোস্ট (আইসিপি) এবং শ্রীমন্তপুরে স্থল শুল্ক বন্দর উদ্বোধন করা হয়েছে। বাংলাদেশী পণ্যের সহজতর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশের বিএসটিআই-এর মানপরীক্ষা সার্টিফিকেট  গ্রহণেও সহযোগিতা করছে ভারত।

জ্বালানি সম্পর্ক নিয়ে হাই কমিশনার বলেন, গত কয়েক বছরে বিদ্যুৎও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারত বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে তার ভিশন ‘সকলেরজন্যবিদ্যুৎ’ সহায়তা দিতে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। বর্তমানে, ভারত থেকে বাংলাদেশে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে এবং এতে আরও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎযোগ করা সম্ভব হবে বলে আশা করেন হাই কমিশনার।

হর্ষ বর্ধণ শ্রীংলা বলেন, সরকারি ও বেসরকারি খাতে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রায় ৫০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা ভাবছে ভারত। এর মধ্যে দুটি প্রধান বেসরকারি বিনিয়োগ রয়েছে, আদানি পাওয়ার লিমিটেড এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেড-এর সাথে মোট ৩শো২০কোটিমার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে যা বাংলাদেশে অতিরিক্ত ২৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। (বর্তমানে বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিমাণ ৬৬০ মেগাওয়াট; পাইপলাইনে আছে ৫০০ মেগাওয়াট; রিলায়েন্স এবং আদানি দেবে ২৩৫০ মেগাওয়াট; রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আসবে ১৩২০ মেগাওয়াট)।

যশোর-খুলনা অঞ্চলের চাহিদামূলক কেন্দ্রগুলোতে এলএনজি সরবরাহ; ভারত এবং বাংলাদেশের ঝিনাইদহ-খুলনা পাইপলাইনের মধ্যে গ্যাস গ্রিড আন্ত:সংযোগ স্থাপন; কুতুবদিয়ায় আইওসিএল-র একটি এলপিজি আমদানি টার্মিনাল স্থাপন এবং এলপিজি পাইপলাইন নির্মাণের কথাও ভারত ভাবছে বলে জানান হাই কমিশনার শ্রীংলা। এছাড়া, আমরা শিলিগুড়ি থেকে পার্বতীপুরে গ্যাসঅয়েল সরবরাহের জন্য ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি মৈত্রী পাইপলাইন স্থাপনের কথা ভাবা হচ্ছে, যেটি ভারতীয় মঞ্জুরী সহায়তা থেকে নির্মাণ করা হবে।

Comments

  • Latest
  • Popular

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ

গেজেটের পরই আ.লীগের নিবন্ধন নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

পরিবারে মা হচ্ছেন এক বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান: তারেক রহমান

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা আজ

তীব্র গরমে নাকাল জনজীবন

বিশ্ব মা দিবস আজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

ভারতও নিশ্চিত করল, দুই দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত

১০
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক নয়: খলিলুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ভারত
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা / দিল্লি না চাইলে আগবাড়িয়ে কিছু বলার প্রয়োজন দেখছে না বাংলাদেশ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি চায়। এখানে কোনো সংঘাত হোক,
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দার সোমবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে
ফজলুর রহমানের বক্তব্য সরকার সমর্থন করে না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) এ এল এম
Error!: SQLSTATE[42S22]: Column not found: 1054 Unknown column 'parent_cat_type' in 'field list'